অন্যান্য

বাস্তবতা নিয়ে কিছু কথা

 

গল্পের নাম :বাস্তবতা
লেখক:কাউছার আহমেদ
বাংলা বিভাগ
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ঢাকা।

 

“জিবনের সময়টা কিভাবে চলে যাচ্ছে তা বুঝাটা হয়তো কঠিন।আমরা নিয়মিত ভাবি আমরা বড় হচ্ছি।আসলে কি তাই??আমাদের জীবনের সময় তো কমে যাচ্ছে। এক একটা দিন পার করা মানে ঐ দিনটা আর ফিরে না পাওয়া।যত দিন যাচ্ছে বয়স বাঁড়ছে মৃত্যুর সময় ও ঘনিয়ে আসছে।এই সীমিত সময় মানুষ গুলো নানা ভাবে অতিবাহিত করছে।কেউ হাসি তামাশায়,আবার কেউ দুঃখ ভরা মন নিয়ে জীবনের প্রতিটি পথ অতিক্রম করছে।যত দিন যাচ্ছে মানুষ গুলো ততই পরিবর্তন হচ্ছে।কি ভাই?? কি বোন??কি বাবা মা??? এসব কোনো কিছুর গুরুত্ব নেই তাদের কাছে।তারা শুধু টাকার পিছনে ছুটে চলছে। তারা মনে করে টাকাই প্রকৃত সুখ।টাকাই যদি প্রকৃত সুখ হতো তাহলে ভালোবাসাটা কি???ভালোবাসার মানে কি তারা বুঝে না?? নাকি বুঝতে চায় না?প্রয়োজন হলে আত্মীয়তা, প্রয়োজন হলে বন্ধুত্বতা।প্রয়োজন মিটে গেলে সব সম্পর্ক শেষ।কি আজীব এই দুনিয়ার মানুষ গুলো।বুজবে কি ভাবে তারা তো নিজ স্বার্থের জন্যে বসে আছে।”ময়লার ঝুড়ির মতো দরকার হলে ব্যাবহার, দরকার না হলে ছি ছি ময়লা,,,! আবার কিছু মানুষ আছে যারা সামান্য কিছু ফেলে অনেক খুশি।তারা চায় সমাজের সকল মানুষের সাথে মিলে মিশে থাকতে।তাদের বিপদে সাহায্য করতে।কিন্তু এইসব মানুষ গুলো সমাজে আজ অবহেলিত। শুধু তাদের উপর যত সব অত্যাচার। বর্তমান সমাজে হয়তো ভালো মানুষের কদর নেই।কিন্তু এই ভালো মানুষ গুলোর কারনে পৃথিবী এখনো টিকে আছে।বাস্তবতা বড় কঠিন! এই সমাজে ভালো হয়ে থাকাও কঠিন।যে দিকে তাকাই শুধু অন্ধকারের পথ। আলোর পথ নিবে গেছে।এই আলোর পথ খুজতে হলে তোমাকে হতে হবে নানা অত্যাচারের শিকার।হয়তো মৃত্যু ও হতে পারে।কিন্তু তাই বলে কি আমরা চুপ থাকবো??কখনোই নয়,মুখ না পরলে হাত দিয়ে,হাত দিয়ে না পারলে অন্তর দিয়ে ঘৃনা করবো।এটাই হলো প্রকৃত জিহাদ।তাই আমাদের কে ধৈর্য ধারন করতে হবে।বিজয় একদিন হবেই।হতাশ হওয়া যাবপ না।কিছু কিছু মানুষের কাছে আমার লেখা হয়তো ভালো না লাগতে পারে।কিন্তু আমি তো ভালো মন্দের জন্য লিখিনি।আমি শুধু সত্যকে জানাতে চেয়েছি,, এবং চাই।এই সত্য নিয়ে আমার জীবন।।

শেয়ার করুন:

আরও খবর

Sponsered content