২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ , ৭:৩৮:২৭ প্রিন্ট সংস্করণ
আবুবকর সিদ্দিক,খুলনা জেলা প্রতিনিধি:
খুলনার কয়রা উপজেলার মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চৌকুনী গ্রামের মৃত নওয়াব আলী গাজীর পুত্র শফিকুল গংদের বিরুদ্ধে প্রতিবেশীদের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে পাকা দেয়াল নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। এতে চলাচলে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন প্রতিবেশী মৃত আফিল গাজীর পুত্র রহিম গাজী সহ ৬/৭ টা পরিবারসহ গ্রামের অনেক মানুষ। চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ায় বিপাকে পড়েছে স্কুল পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীরা তাদেরকে আধা মাইল ঘুরে মাছের ঘেরের চিকন আইল দিয়ে স্কুলে যেতে হচ্ছে এসময় সেখান থেকে পড়ে যেয়ে তাদের বই খাতা নষ্ট হচ্ছে। এই বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও চেয়ারম্যান ও বিজ্ঞ উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্টট কাছে বিচার চেয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন করেছেন রহিম গাজী। বিষয়টি সমাধানে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন স্থানীয়রা। অভিযোগ ও স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার চৌকুনী গ্রামের শফিকুল গাজী,ইসমাইল সানা, রোকন দিংরা প্রায় ৩০ বছর ধরে চলাচলের রাস্তায় পাকা প্রাচীর সহ চার জায়গায় ঘিরা বেড়া দিয়ে পাকা বাথরুম ও ঘর বানাচ্ছে এতে চলাচলের পথ বন্ধ হয়ে গেছে । রহিম গাজীর অভিযোগ ভিক্তিতে বিজ্ঞ উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্টট আদালত কয়রা ১৫/২/২৩ তারিখে আদেশ দেন চৌকুনী মৌজায় এস এ খতিয়ান ১,দাগ নং ৩৪০, মোট জমির পরিমাণ ২৩ শতক যাহার বি আর খতিয়ান নং ৮০৮ বি,আর,এস দাগ নং ৪৬৩,৪৬৬ নালিশি জমির পরিমাণ ২৩ শতক। ইহা খাস সম্পত্তি হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের নামে রেকর্ড প্রকাশিত থাকে।অদ্য সম্পত্তির আঃ রহিম গাজী আঃ সুলতান সানার নিকট হতে এওয়াজ সুত্রে প্রাপ্ত হয়ে যাতায়াতের রাস্তা ও বসত বাড়ী হিসেবে ব্যবহার করছে। শফিকুল দিং এর লোকেরা উক্ত জায়গায় লোকজনের চলাচলের বাধা সৃষ্টি করায়। রাস্তাটি উম্মুক্ত করে অবৈধভাবে র্নিমিত ঘেরা বেড়া অপসরণ পুর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কয়রা থানা অফিসার ইনচার্জ কে নিদেশ দেন বিজ্ঞ আদালত। এ বিষয়ে শফিকুল গাজী বলেন তারা যে জায়গায় বিষয়ে অভিযোগ করেছে তাদের জায়গায় জমি এখানে নেই। কয়রা থানার অফিসার ইনচার্জ এবিএমএস দোহা বিপিএম বলেন আদালতের আদেশ পেয়েছি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।