ঢাকাবুধবার , ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
  1. kook
  2. অন্যান্য
  3. অপরাধ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
  8. ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ
  9. ঈদগাঁও
  10. কক্সবাজার
  11. কুড়িগ্রাম
  12. ক্যাম্পাস
  13. খেলাধুলা
  14. চাকরি
  15. জাতীয়
আজকের সর্বশেষ সবখবর

জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন

Developer Zone
ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২৩ ১২:৫৯ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

 

মোঃ শহিদুল ইসলাম
সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ

একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ১৯৫২ ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপন করে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা।

জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চেয়ারম্যান এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন নুর ইসলামের নেতৃত্বে পুষ্পস্তবক অর্পনের সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কার্যকরী সভাপতি মোঃ আবুল বাশার মজুমদার, মহাসচিব মোঃ ফারুক হোসেন,সাংগঠনিক সচিব খন্দকার মাসুদুর রহমান দিপু,কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, রুবেল খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, আবু তাহের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, রুবিনা আক্তার সহ অন‍্যন‍্যারা।

শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন জানাতে কেন্দ্রীয় ফারিয়ার নেতৃবৃন্দরাও উপস্থিত ছিলেন

একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সহ পশ্চিমবঙ্গ তথা সমস্ত বাংলা ভাষা ব্যবহারকারী জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত। বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মন্তুদ ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত একটি দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে।
এবং পাকিস্তানের তৎকালীন গভর্নর মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ এবং ২৪ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘোষণা দেন। “উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা”তখন উপস্থিত শিক্ষার্থীরা চরম বিরক্তি প্রকাশ করে। ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় এসে মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ এর কথার পুনরাবৃত্তি করেন। তখন ছাত্ররা প্রতিবাদে ২১ ফেব্রুয়ারি হরতাল সহ বিভিন্ন সভার সিদ্ধান্ত নেন।

সরকারের ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ছাত্ররা রাজ পথে নামলে পুলিশ তাদের উপর গুলিবর্ষণ শুরু করে। যার ধারাবাহিকতায় ছাত্রদের আন্দোলনটি জনমানুষের আন্দোলনে রুপ নেয়। স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য এই ভাষা আন্দোলন ছিলও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের উচিত ইতিহাস জানা। লাখো শহীদের জীবনের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষায় একজন দেশপ্রেমিক হিসেবে সর্বদা সচেতন থাকা।

মাতৃভাষা মায়ের মুখের ভাসাকে সম্মান করা, বুকে ধারণ করা আমাদের দায়িত্ব এবং কর্তব্য। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস জানাতে হবে। জানাতে হবে মাতৃভাষার জন্য শহীদদের আত্মত্যাগের কথা। এখানেই সকলের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষ করা হয়।

শেয়ার করুন:

এই সাইটে নিজস্ব সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে সংগ্রহীত খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করা হয়। কোনো সংবাদ নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে, অনুগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

 

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের প্রকাশিত সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিও কনটেন্ট ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়।