ইসলামাবাদে কবি নুরুল হুদা সড়কের মরণ দশা : দেখার কি কেউ নেই
এম আবু হেনা সাগর,ঈদগাঁও
কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদে কবি নুরুল হুদা সড়কটি বর্তমানে মরণ দশায় পরিণত হয়ছে। দীর্ঘকাল ধরে দেখার যেন কেউ নেই।
দেখা যায়, ইসলামাবাদ ইউনিয়নের কবি নুরুল হুদা সড়কের শুরু থেকে পাহাঁশিয়াখালী বাজার পযন্ত জন ও যানবাহন চলাচল সড়কের যত্রতত্র স্থান জুড়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়। চলতি বর্ষায় বৃষ্টির পানি গর্তে জমে থাকার কারনে যানবাহন চলাচলে ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত।
এ সড়কটির বিভিন্ন অংশে ভাঙ্গা ও খানা খন্দক পেরিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অতি কষ্টের বিনিময়ে যাতাযাত করছে ছাত্র-ছাত্রীরা।
মুমূর্ষ বা ডেলিভারী রোগীরা যাতায়াতে দূভোগে পড়েছেন। এছাড়া সড়কের বিভিন্ন অংশেই বড় বড় গর্তে যানবাহন উল্টে যাওয়ার ঘটনাও কিন্তু কম নয়। গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক। যেটি হয়ে দৈনিক ১৫/২০ হাজার মানুষ অনায়াসে চলাচল করে। এমন গুরুত্ববহ যোগাযোগ সড়কটি দীর্ঘ কাল ধরে অযত্নে অবহেলায় পড়ে রয়েছে। টেক সই আকারে নির্মাণে কোন উদ্যোগ নেই। সড়ক দিয়ে চলাচলরত পথচারীরা ক্ষোভের ভাষায় জানান,দীর্ঘকাল ধরে সড়কটি সংস্কার না হওয়া আসলে দু:খজনক। এমনি অযোগ্য সড়ক আর কোথাও আছে বলে মনে হয়না। আমরা হতাশ।
এসড়ক দিয়ে ইসলামাবাদের বিভিন্ন এলাকাসহ পোকখালী ইউনিয়ন গোমাতলী যাতাযাত করছেন
সাধারণ মানুষ। এটিই উপজেলার প্রধান সড়ক।
প্রথম আলো কর্তৃক পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষক নুরুল ইসলাম জানান- শিক্ষার্থী,ব্যবসায়ী,চাকরিজীবী সহ সর্বোপরি মানুষের চলাচলের সুবিধার্থে সড়কটি টেকসই ভিত্তিতে নির্মাণ অতীব জরুরী।
ঈদগাঁও যুব ঐক্য পরিবারের সাংগঠনিক সম্পাদক কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার জাহেদুল ইসলামের মতে,দ্রুতসময়ে জন গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি সংস্কার করেই যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতিকরণের জোর দাবী।
অতিসত্বর ইসলামাবাদ ইউনিয়নের চলাচলের অযোগ্য কবি নুরুল হুদা সড়কটি উন্নত পরিসরে নির্মাণে ঈদগাঁও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান,স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন পথচারীসহ এলাকার সচেতন লোকজন।
এই সাইটে নিজস্ব সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে সংগ্রহীত খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করা হয়। কোনো সংবাদ নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে, অনুগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
বিনা অনুমতিতে এই সাইটের প্রকাশিত সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিও কনটেন্ট ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়।