বিশেষ প্রতিনিধি
ডিবি হারুনের ম্যানেজার ও তাদের লোকজনের অত্যাচারে অতিষ্ঠ গ্রামবাসী।
সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদের সবচেয়ে কাছের লোকের ভিতরে একজন হলো মিজানুর রহমান মোল্লা ওরফে সোনা মিয়া। যিনি এক সময় ছিলের ছিঁচকে চোর ডিবি হারুন আদলে হয়েছে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। বলছি ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলাধীন রুপপাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও তার সাঙ্গোপাঙ্গ দের কথ।
ডিবি হারুনের যতো অপকর্ম রয়েছে সবগুলোর রাজ সাক্ষী হলো সোনা মিয়া। ডিবি হারুনের চাদার টাকা তলা থেকে শুরু করে নারী সাপ্লাই সব ধরনের অপকর্ম তিনি সামাল দিতেন। গত ৫ই আগস্ট সরকার পাল্টালে ঘোল পাল্টে নিজেকে বিএনপি কর্মী হিসেবে পরিচয় দেয়া শুরু করেন চতুর সোনা মিয়া চেয়ারম্যান থাকাকালীন একবার সাময়িক বরখাস্ত হয়েছে এবং তোর নিজের দায়ে মামলা হয়েছে বর্তমানে তার নিচ থানায় তার বিরুদ্ধে একাধিক মার্ডার মামলা রয়েছে। রূপপাদত গ্রামের সব লোকজন তার বিরুদ্ধে সোচ্চার আছেন তাদেরকে জুলাই আগস্ট এর বিভিন্ন মামলায় ফাঁসিয়ে হয়রানি করছেন। পাশের গ্রাম পচামাগুরার জুয়েল মোল্লা ও বারিক মোল্লা দের সাহায্যে অত্র এলাকার বিভিন্ন খেটে খাওয়া মানুষদের পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করাচ্ছেন সাম্প্রতি বাদল নামে এক কৃষক কে বিস্ফোরক মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়েছে বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করে। এছাড়া জুয়েলের ভাই সুমন মালয়েশিয়া প্রবাসী হয় বিভিন্ন কায়দায় ও হুন্ডির মাধ্যমে ডিবি হারুন ও সোনা মিয়ার কোটি কোটি টাকা বিদেশে প্রচার করছেন। সোনামিয়ার নামে আত্মহত্যার আত্মহত্যার ছাত্র হত্যার একাধিক মামলা থাকলেও পুলিশ তাকে গ্রেফতার করছে না শোনা যায় প্রভাবশালী নেতার আন্ডারে থাকার কারণে তিনি গ্রেফতার হচ্ছেন না । এলাকাবাসী তার মত দুর্নীতিবাজ সন্ত্রাসী থেকে দ্রুত পরিত্রান চায়।
এই সাইটে নিজস্ব সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে সংগ্রহীত খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করা হয়। কোনো সংবাদ নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে, অনুগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
বিনা অনুমতিতে এই সাইটের প্রকাশিত সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিও কনটেন্ট ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়।