৩১ মে ২০২৫ , ৭:৫৪:২৪ প্রিন্ট সংস্করণ
স্টাফ রিপোর্টার :আবু সালমান
শনিবার (৩১ মে) সকালে ধ্বসে পড়া স্থান গুলো পরিদর্শনে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আমজাদ হোসেন, এসময় সাথে ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী ইমতিয়াজ মাহমুদ, সহকারী কমিশনার ভুমি ঝন্টু বিকাশ চাকমা, রামগতি উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার স্নেহাল রায়, লক্ষ্মীপুর সদর ইঞ্জিনিয়ার কাজী কামরুল ইসলাম,
সাম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় শক্তি প্রভাবে একটানা বৃষ্টিসহ স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ১০-১২ ফুট জলোচ্ছ্বাস হয় এতে ওই বাঁধের জায়গাগুলো পরিদর্শন করেন তারা এবং তা মেরামতের উদ্যোগ নেবেন বলে জানানো হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ড লক্ষ্মীপুর উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী জানান মেঘনার অভ্যাহত ভাঙ্গন রোধে মেঘনা নদীর তীর রক্ষা বাঁধ প্রকল্পের অধিন ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে ২ শত কোটি টাকা ব্যায়ে ৩.৭ কি: মি: বেড়ীবাঁধের নির্মান কাজ হয়েছিল। দূর্যোক কবলিত এলাকা হওয়ায় মাঝে মধ্যে ভারী বর্ষন ঝড় জলোচ্ছ্বাসে কিছু কিছু জায়গায় বাঁধে ক্ষতি সাধিত হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত জায়গাগুলো চিহ্নিত করে এবং এর ক্ষতির পরিমাণ নিরুপন করে বরাদ্দ চাওয়া হবে বরাদ্দ পেলেই দ্রুত মেরামতের কাজ করা হবে বলে জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রশাসক সৈয়দ আমজাদ হোসেন পরিদর্শন শেষে বলেন, ঘূর্ণিঝড় শক্তির প্রভাব ও ভারী বর্ষনে বেড়িবাঁধের কয়েক জায়গায় ধ্বস ও বেড়ীর উপরে গর্তের সৃষ্টি হয় এতে বাঁধের ক্ষতি হয়। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ড লক্ষ্মীপুর কে জানালে সরেজমিনে দেখতে আসেন। আসা করছি পানি উন্নয়ন বোর্ড দ্রুতই ব্যবস্থা নিবে।