সারাদেশ

ফেসবুকে অপপ্রচার করায় কথিত সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিন ও সাবেক ইউপি সদস্য হেমায়েত হোসেন ফজলু কারাগারে।

ফেসবুকে অপপ্রচার করায় কথিত সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিন ও সাবেক ইউপি সদস্য হেমায়েত হোসেন ফজলু কারাগারে।

নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধিঃ-ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। নলছিটির দপদপিয়া ইউনিয়নের সাংবাদিক মাইনউদ্দিন, ও সাবেক ইউপি সদস্য হেমায়েত হোসেন ফজলু’কে। জানা গেছে, মাইন উদ্দিন সহ আসামীরা দীর্ঘ দিন যাবত বিভিন্ন নিজ নামীও এবং ফেক আইডি থেকে নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের, ৬ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম আকন, ও তার স্ত্রীকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করে আসছে।এ ছাড়াও নিজেকে সাংবাদিক আখ্যা দিয়ে দপদপিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ডে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক সরকারী কাজে বাধা প্রদান সহ, ফেসবুকে অপপ্রচার করছিল মাইনউদ্দিন এবং রাজনৈতিক নেতাকর্মীকেও তিনি ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে মানসম্মান ক্ষুন্ন করে আসছিল, এতে ইউপি সদস্য ও তার পরিবারের সম্মান ক্ষুন্ন হলে তিনি ঝালকাঠী জেলার নলছিটি,উপজেলাধীন দপদপিয়া ইউনিয়নের উওর জুরকাঠি গ্রামের আজিজ খানের ছেলে ,খান মাইনউদ্দিন ,ওরফে হকার মাইনউদ্দিনকে ১ নং আসামী, স্থানীয় ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য ওহাব হাওলাদারের ছেলে, হেমায়েত হোসেন ফজলু’কে, ২ নং ইউসুফ হোসেন, মৃধার ছেলে, নাজমুল হোসেন বশিরকে, ৩ নং শুক্কুর মৃধার ছেলে সুজন মৃধাকে, ৪ নং শাকিল আহমেদ কে, ৫ নং আসামি করে ,গত-১৫ মে ২০২৩ইং তারিখে বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা দায়ের করেন। যার নং-৪৩/২০২৩ইং। আসামীদের সবার বাড়ি দপদপিয়া ইউনিয়নের জুরকাঠী গ্রামে। তারই ধারাবাহিকতায় আসামীরা রবিবার আদালতে হাজির হলে সিআইডির দেয়া রিপোর্টে প্রমানিত হওয়ায়, বিচারক মো: গোলাম ফারুক ৫ আসামীর মধ্যে ১ ও ২ নং আসামীকে কারাগারে প্রেরনের নির্দেশ দেন, ও অপর ৩ আসামীকে বাদীর সাথে আপস করার শর্তে তাদেরকে জামিন দেন।মামলার বাদি সাইফুল ইসলাম আকন বলেন, হকার মাইন উদ্দিন বিভিন্ন লোককে ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে সামাজিকভাবে ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ হাতিয়ে নেয়। আর এটাই ওর পেশা। তিনি আদালতের কাছে সঠিক বিচার চেয়েছেন।

শেয়ার করুন:

আরও খবর

Sponsered content