দেশজুড়ে

আবারো দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কিশোরগঞ্জের নিকলীতে

ডেস্ক রিপোর্ট

১৮ জানুয়ারি ২০২৪ , ৬:২৩:৪৫ প্রিন্ট সংস্করণ

১৮-০১-২২২৪ইং
আবারো দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ।

বিজয় কর রতন, ষ্টাফ রিপোর্টার কিশোরগঞ্জঃ- দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জে নিকলী উপজেলায়। বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা নিকলীতে ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। বেলা ১১টায় আবহাওয়া অধিদপ্তর ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, কিশোরগঞ্জের নিকলীতে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগেও গত শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, কিশোরগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও দিনাজপুরের ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ মাসজুড়েই শীত থাকবে। শীতের অনুভূতি কমবে না। আবহাওয়া কর্মকর্তারা জানান, গত কয়েক দিন ধরে প্রতিদিনই কিশোরগঞ্জে তাপমাত্রা কমছে। ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়া প্রবাহিত হওয়ায় কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে। গতকাল বুধবারও সূর্যের দেখা মেলেনি কিশোরগঞ্জে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যাবধান কমে যাওয়ায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। নিকলীতে ঘন কুয়াশায় আর কনকনে শীতে স্থবির হয়ে পড়েছে গ্রামীন জনপদ। বেশ কয়েকদিন ধরেই বাড়ছে শীতের তীব্রতা। মাত্রাতিরিক্ত কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে পুরো উপজেলা। একই সঙ্গে কমছে তাপমাত্রা। এতে বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষজন। রিকশাচালক হিমন মিয়া বলেন, যে কনকনে ঠান্ডা আর ঘনকুয়াশা পড়ায় রিকশা বের করে বিপদে পড়েছি। রিকশার হান্ডেল ধরে রাখতে পারছি না। শরীর বরফ হয়ে যাচ্ছে। দিনমজুর খলিল হোসেন বলেন, এত ঠান্ডায় কাজে বের না হয়ে কি করি সংসার তো চালাতে হবে। কাজ না করলে বউ বাচ্চাকে কি খাওয়াবো। এদিকে শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঠান্ডা জনিত রোগ। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে বৃদ্ধ ও শিশুরা। গরম কাপড় না থাকায় অনেকে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। কেউবা আশায় বুক বেধে আছেন এক টুকরো গরম কাপড়ের জন্য। নিকলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সজীব ঘোষ বলেন, নিকলী হাসপাতালে গত মাসের চেয়ে এ মাসে ১০ থেকে ১২ শতাংশ রোগির সংখ্যা বেড়েছে। এছাড়াও আউটডোরে প্রতিদিন ৩০০-৪০০ রোগি চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শীতজনিত রোগির সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেড়েই চলছে।

বার্তা প্রেরক
বিজয় কর রতন
দৈনিক সমকাল
মিঠামইন কিশোরগঞ্জ
মোবাইল:০১৭২৪৩৬২৭৪৪

১৮-০১-২২২৪ইং
আবারো দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ।

বিজয় কর রতন, ষ্টাফ রিপোর্টার কিশোরগঞ্জঃ- দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জে নিকলী উপজেলায়। বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা নিকলীতে ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। বেলা ১১টায় আবহাওয়া অধিদপ্তর ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, কিশোরগঞ্জের নিকলীতে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগেও গত শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, কিশোরগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও দিনাজপুরের ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ মাসজুড়েই শীত থাকবে। শীতের অনুভূতি কমবে না। আবহাওয়া কর্মকর্তারা জানান, গত কয়েক দিন ধরে প্রতিদিনই কিশোরগঞ্জে তাপমাত্রা কমছে। ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়া প্রবাহিত হওয়ায় কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে। গতকাল বুধবারও সূর্যের দেখা মেলেনি কিশোরগঞ্জে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যাবধান কমে যাওয়ায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। নিকলীতে ঘন কুয়াশায় আর কনকনে শীতে স্থবির হয়ে পড়েছে গ্রামীন জনপদ। বেশ কয়েকদিন ধরেই বাড়ছে শীতের তীব্রতা। মাত্রাতিরিক্ত কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে পুরো উপজেলা। একই সঙ্গে কমছে তাপমাত্রা। এতে বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষজন। রিকশাচালক হিমন মিয়া বলেন, যে কনকনে ঠান্ডা আর ঘনকুয়াশা পড়ায় রিকশা বের করে বিপদে পড়েছি। রিকশার হান্ডেল ধরে রাখতে পারছি না। শরীর বরফ হয়ে যাচ্ছে। দিনমজুর খলিল হোসেন বলেন, এত ঠান্ডায় কাজে বের না হয়ে কি করি সংসার তো চালাতে হবে। কাজ না করলে বউ বাচ্চাকে কি খাওয়াবো। এদিকে শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঠান্ডা জনিত রোগ। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে বৃদ্ধ ও শিশুরা। গরম কাপড় না থাকায় অনেকে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। কেউবা আশায় বুক বেধে আছেন এক টুকরো গরম কাপড়ের জন্য। নিকলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সজীব ঘোষ বলেন, নিকলী হাসপাতালে গত মাসের চেয়ে এ মাসে ১০ থেকে ১২ শতাংশ রোগির সংখ্যা বেড়েছে। এছাড়াও আউটডোরে প্রতিদিন ৩০০-৪০০ রোগি চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শীতজনিত রোগির সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেড়েই চলছে।

বার্তা প্রেরক
বিজয় কর রতন

মিঠামইন কিশোরগঞ্জ

শেয়ার করুন:

আরও খবর

Sponsered content