১০ জানুয়ারি ২০২৪ , ১১:১৩:৫৬ প্রিন্ট সংস্করণ
তাড়াশে মেধাবী ছাত্র জুনাইদ টাকার অভাবে কিডনি প্রতিস্থাপন করাতে পারছেন না।
মোঃ ফরহাদ হোসেন, তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বেত্রাশিন গ্রামের মৃত্য আক্কাস আলীর ছেলে জুনাইদ ইবনে আলী (১৭) বছরের টগবগে তরুণ। অথচ এই বয়সে তার শরীরের দু’টি কিডনিই প্রায় অকেজো।
গত ১ বছর ধরে তিনি নিয়মিত সপ্তাহে দু’টি ডায়ালাইসিস নিয়ে বেঁচে আছেন। কিডনি রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল হওয়ায়, তার পরিবারের পক্ষে আর সেই ব্যয় বহন করা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
জীবন বাঁচানোর করুণ আকুতি নিয়ে জুনাইদ ইবনে আলী বলেন, সবাই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলে হয়তো সুস্থ হয়ে পৃথিবীর আলো উপভোগ করতে পারবো।
জুনাইদ ইবনে আলী আরও বলেন, আমি ২০২২ সাল থেকে কিডনির সমস্যায় ভুগছি। ২০২২ সাল থেকেই আমি ঢাকা সেন্ট্রাল অফ কিডনি ডিজিস হাসপাতাল থেকে ডা. কামরুল ইসলামের চিকিৎসা নিয়ে আসছি। আমার দু’টি কিডনিই বিকল এবং আমি ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে বেঁচে আছি।
বর্তমানে ডাক্তারের পরামর্শ মতে আমার সুস্থ জীবনে ফিরে আসার একমাত্র উপায় হলো কিডনি প্রতিস্থাপন করা, যা অনেক ব্যয়বহুল এবং জটিল। আমার চিকিৎসার খরচ বহন করা আমার পরিবারের একার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না।
জুনাইদ ইবনে আলীমের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য একমাত্র উপায় কিডনি প্রতিস্থাপন। যার জন্য প্রায় ১২ লাখ টাকার প্রয়োজন। কিন্তু টাকার অভাবে কিডনি প্রতিস্থাপন অপারেশন করা সম্ভব হচ্ছে না।
কান্না জড়িত কণ্ঠে জুনাইদ ইবনে আলী বলেন, দিন দিন আমার শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে। দ্রুত কিডনি প্রতিস্থাপন করতে না পারলে, আমি আর বাঁচবো না। বেঁচে থাকার জন্য তিনি সমাজের সবার কাছে ভালোবাসা ও চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা চান।
সাহায্য পাঠানোর জন্য, বিকাশ পার্সোনাল-01711993490 ও নগদ পার্সোনাল 01712470970