দেশজুড়ে

মানুষ সামনের দিকে যায় -শেখ হাসিনা এবং নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল।

ফাতেমা আকতার ইবা

৫ জানুয়ারি ২০২৪ , ৮:১০:৩৯ প্রিন্ট সংস্করণ

মানুষ সামনের দিকে যায় -শেখ হাসিনা এবং নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল।

 

ফাতেমা আক্তার মাহমুদা ইভা নারায়ণগঞ্জ স্টাফ রিপোর্টার :: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ১৫ বছর আমরা সরকারে। ২০০৮ সালে আমরা জয়লাভ করেছিলাম। বৃহস্পতিবার ৪ জানুয়ারি বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ইসদাইরে এ কে এম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে শেষ নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান। নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।
নির্বাচনে শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় আওয়ামীলীগ ২৩৩টা সিট পেয়েছিল। আর বিএনপি পেয়েচিল মাত্র ৩০টা সিট। বাকীগুলো আমাদের সঙ্গে যারা জোটে ছিল তারা পেয়েছে। তারপর থেকে কিন্তু বিএনপি আর নির্বাচনে আসতে চায় না। নির্বাচনে আসতে তারা ভয় পায়। যার জন্য তারা সন্ত্রাস করে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বন্ধ করার জন্য ২০১৩ সাল থেকে তারা অগ্নি সন্ত্রাস শুরু করে। সে দিন বিএনপির video নেতৃত্বে ২০ দলীয় ঐক্যজোট। আর আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে আমাদের মহাজোট। ৫০০ মানুষ মারা গেছে ৩ হাজারের বেশি মানুষকে তারা পুড়িয়েছে। জ্বালাও পোড়াও মানুষ খুন এটাই হচ্ছে বিএনপির একমাত্র গুণ।এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না।
হাজার ৮ শয়ের মতো যানবাহন পুড়িয়ে দিয়েছে। এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না। মানুষকে কিছু দিতে পারে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বক্তিতায় আরো বলেন নৌকায় এবার লাঙ্গলও চড়ে বসেছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রথম বেসরকারি খাতে ৩৬০ মেগাওয়ার্ট হরিপুরে এবং মেঘনাঘাটে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র করি। আমরা মাত্র ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পেয়েছিলাম। পরে সাড়ে ৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে মানুষকে বিদ্যুৎ দিতে শুরু করি। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে দেখি সেই বিদ্যুৎ কমে গেছে।

সরকারপ্রধান বলেন, মানুষ সামনের দিকে যায় আর বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে দেশ পেছনের দিকে যায়। বিএনপির দু:শাসন, দুর্নীতি, মানুষ খুন, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং ভোট চুরির জন্য এক কোটি ২৩ লক্ষ ভুয়া ভোটাদের ভোটার লিস্ট তৈরী করার কারণে মানুষ তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা আওয়ামী লীগই জনগণকে নিয়ে জনগণের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। এই ভোটের অধিকার সাংবিধানিক অধিকার, সে অধিকার আমরা সংরক্ষিত করেছি। সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিয়ে প্রমাণ করবেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান। ২০০৯ থেকে ২০২৩ গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। আজ আমরা ২০২৪ সালে পা দিয়েছি। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলে বাংলাদেশের এত উন্নতি হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, এখন মানুষ সেবা পাচ্ছে, বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আর বিএনপি সেখানে কী করে, আপনারা দেখেছেন। ২৮ অক্টোবর তারা কী ভয়ংকরভাবে পুলিশের ওপর আক্রমণ করেছে। পুলিশকে ফেলে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে, পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে অ্যাম্বুলেন্স জ্বালিয়ে দিয়েছে, রোগী নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স যাচ্ছে, সে অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ করেছে এবং সেখানে অনেক পুলিশ সদস্যকে আহত করেছে। ঠিক ২০১৩ সালে যেভাবে হত্যা করেছিল, ঠিক একইভাবে আবারো করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে সরকার গঠন করে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। যা আর কেউ বাড়াতে পারেনি। আগামীতে দেশের কোন মানুষ গৃহহীন, ভূমিহীন থাকবে না।

নির্বাচন যাতে না হয়, সে চক্রান্ত এখনো আছে। এসময় তিনি সবাইকে ভোট দিয়ে দেশে গণতন্ত্র আছে, তা প্রমাণ করার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

ফাতেমা আক্তার মাহমুদা ইভা নারায়ণগঞ্জ স্টাফ রিপোর্টার :: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ১৫ বছর আমরা সরকারে। ২০০৮ সালে আমরা জয়লাভ করেছি ভয়লাম। বৃহস্পতিবার ৪ জানুয়ারি বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ইসদাইরে এ কে এম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে শেষ নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান। নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।
নির্বাচনে শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় আওয়ামীলীগ ২৩৩টা সিট পেয়েছিল। আর বিএনপি পেয়েচিল মাত্র ৩০টা সিট। বাকীগুলো আমাদের সঙ্গে যারা জোটে ছিল তারা পেয়েছে। তারপর থেকে কিন্তু বিএনপি আর নির্বাচনে আসতে চায় না। নির্বাচনে আসতে তারা ভয় পায়। যার জন্য তারা সন্ত্রাস করে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বন্ধ করার জন্য ২০১৩ সাল থেকে তারা অগ্নি সন্ত্রাস শুরু করে। সে দিন বিএনপির video নেতৃত্বে ২০ দলীয় ঐক্যজোট। আর আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে আমাদের মহাজোট। ৫০০ মানুষ মারা গেছে ৩ হাজারের বেশি মানুষকে তারা পুড়িয়েছে। জ্বালাও পোড়াও মানুষ খুন এটাই হচ্ছে বিএনপির একমাত্র গুণ।এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না।
হাজার ৮ শয়ের মতো যানবাহন পুড়িয়ে দিয়েছে। এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না। মানুষকে কিছু দিতে পারে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বক্তিতায় আরো বলেন নৌকায় এবার লাঙ্গলও চড়ে বসেছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রথম বেসরকারি খাতে ৩৬০ মেগাওয়ার্ট হরিপুরে এবং মেঘনাঘাটে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র করি। আমরা মাত্র ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পেয়েছিলাম। পরে সাড়ে ৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে মানুষকে বিদ্যুৎ দিতে শুরু করি। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে দেখি সেই বিদ্যুৎ কমে গেছে।

সরকারপ্রধান বলেন, মানুষ সামনের দিকে যায় আর বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে দেশ পেছনের দিকে যায়। বিএনপির দু:শাসন, দুর্নীতি, মানুষ খুন, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং ভোট চুরির জন্য এক কোটি ২৩ লক্ষ ভুয়া ভোটাদের ভোটার লিস্ট তৈরী করার কারণে মানুষ তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা আওয়ামী লীগই জনগণকে নিয়ে জনগণের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। এই ভোটের অধিকার সাংবিধানিক অধিকার, সে অধিকার আমরা সংরক্ষিত করেছি। সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিয়ে প্রমাণ করবেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান। ২০০৯ থেকে ২০২৩ গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। আজ আমরা ২০২৪ সালে পা দিয়েছি। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলে বাংলাদেশের এত উন্নতি হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, এখন মানুষ সেবা পাচ্ছে, বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আর বিএনপি সেখানে কী করে, আপনারা দেখেছেন। ২৮ অক্টোবর তারা কী ভয়ংকরভাবে পুলিশের ওপর আক্রমণ করেছে। পুলিশকে ফেলে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে, পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে অ্যাম্বুলেন্স জ্বালিয়ে দিয়েছে, রোগী নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স যাচ্ছে, সে অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ করেছে এবং সেখানে অনেক পুলিশ সদস্যকে আহত করেছে। ঠিক ২০১৩ সালে যেভাবে হত্যা করেছিল, ঠিক একইভাবে আবারো করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে সরকার গঠন করে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। যা আর কেউ বাড়াতে পারেনি। আগামীতে দেশের কোন মানুষ গৃহহীন, ভূমিহীন থাকবে না।

নির্বাচন যাতে না হয়, সে চক্রান্ত এখনো আছে। এসময় তিনি সবাইকে ভোট দিয়ে দেশে গণতন্ত্র আছে, তা প্রমাণ করার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

 

ফাতেমা আক্তার মাহমুদা ইভা নারায়ণগঞ্জ স্টাফ রিপোর্টার :: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ১৫ বছর আমরা সরকারে। ২০০৮ সালে আমরা জয়লাভ করেছিলাম। বৃহস্পতিবার ৪ জানুয়ারি বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ইসদাইরে এ কে এম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে শেষ নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান। নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।
নির্বাচনে শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় আওয়ামীলীগ ২৩৩টা সিট পেয়েছিল। আর বিএনপি পেয়েচিল মাত্র ৩০টা সিট। বাকীগুলো আমাদের সঙ্গে যারা জোটে ছিল তারা পেয়েছে। তারপর থেকে কিন্তু বিএনপি আর নির্বাচনে আসতে চায় না। নির্বাচনে আসতে তারা ভয় পায়। যার জন্য তারা সন্ত্রাস করে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বন্ধ করার জন্য ২০১৩ সাল থেকে তারা অগ্নি সন্ত্রাস শুরু করে। সে দিন বিএনপির video নেতৃত্বে ২০ দলীয় ঐক্যজোট। আর আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে আমাদের মহাজোট। ৫০০ মানুষ মারা গেছে ৩ হাজারের বেশি মানুষকে তারা পুড়িয়েছে। জ্বালাও পোড়াও মানুষ খুন এটাই হচ্ছে বিএনপির একমাত্র গুণ।এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না।
হাজার ৮ শয়ের মতো যানবাহন পুড়িয়ে দিয়েছে। এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না। মানুষকে কিছু দিতে পারে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বক্তিতায় আরো বলেন নৌকায় এবার লাঙ্গলও চড়ে বসেছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রথম বেসরকারি খাতে ৩৬০ মেগাওয়ার্ট হরিপুরে এবং মেঘনাঘাটে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র করি। আমরা মাত্র ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পেয়েছিলাম। পরে সাড়ে ৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে মানুষকে বিদ্যুৎ দিতে শুরু করি। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে দেখি সেই বিদ্যুৎ কমে গেছে।

সরকারপ্রধান বলেন, মানুষ সামনের দিকে যায় আর বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে দেশ পেছনের দিকে যায়। বিএনপির দু:শাসন, দুর্নীতি, মানুষ খুন, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং ভোট চুরির জন্য এক কোটি ২৩ লক্ষ ভুয়া ভোটাদের ভোটার লিস্ট তৈরী করার কারণে মানুষ তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। মানুষ সামনের দিকে যায় আর বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে দেশ পেছনের দিকে যায়-শেখ হাসিনা

 

ফাতেমা আক্তার মাহমুদা ইভা নারায়ণগঞ্জ স্টাফ রিপোর্টার :: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ১৫ বছর আমরা সরকারে। ২০০৮ সালে আমরা জয়লাভ করেছিলাম। বৃহস্পতিবার ৪ জানুয়ারি বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ইসদাইরে এ কে এম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে শেষ নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান। নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।
নির্বাচনে শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় আওয়ামীলীগ ২৩৩টা সিট পেয়েছিল। আর বিএনপি পেয়েচিল মাত্র ৩০টা সিট। বাকীগুলো আমাদের সঙ্গে যারা জোটে ছিল তারা পেয়েছে। তারপর থেকে কিন্তু বিএনপি আর নির্বাচনে আসতে চায় না। নির্বাচনে আসতে তারা ভয় পায়। যার জন্য তারা সন্ত্রাস করে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বন্ধ করার জন্য ২০১৩ সাল থেকে তারা অগ্নি সন্ত্রাস শুরু করে। সে দিন বিএনপির video নেতৃত্বে ২০ দলীয় ঐক্যজোট। আর আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে আমাদের মহাজোট। ৫০০ মানুষ মারা গেছে ৩ হাজারের বেশি মানুষকে তারা পুড়িয়েছে। জ্বালাও পোড়াও মানুষ খুন এটাই হচ্ছে বিএনপির একমাত্র গুণ।এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না।
হাজার ৮ শয়ের মতো যানবাহন পুড়িয়ে দিয়েছে। এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না। মানুষকে কিছু দিতে পারে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বক্তিতায় আরো বলেন নৌকায় এবার লাঙ্গলও চড়ে বসেছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রথম বেসরকারি খাতে ৩৬০ মেগাওয়ার্ট হরিপুরে এবং মেঘনাঘাটে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র করি। আমরা মাত্র ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পেয়েছিলাম। পরে সাড়ে ৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে মানুষকে বিদ্যুৎ দিতে শুরু করি। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে দেখি সেই বিদ্যুৎ কমে গেছে।

সরকারপ্রধান বলেন, মানুষ সামনের দিকে যায় আর বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে দেশ পেছনের দিকে যায়। বিএনপির দু:শাসন, দুর্নীতি, মানুষ খুন, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং ভোট চুরির জন্য এক কোটি ২৩ লক্ষ ভুয়া ভোটাদের ভোটার লিস্ট তৈরী করার কারণে মানুষ তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা আওয়ামী লীগই জনগণকে নিয়ে জনগণের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। এই ভোটের অধিকার সাংবিধানিক অধিকার, সে অধিকার আমরা সংরক্ষিত করেছি। সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিয়ে প্রমাণ করবেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান। ২০০৯ থেকে ২০২৩ গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। আজ আমরা ২০২৪ সালে পা দিয়েছি। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলে বাংলাদেশের এত উন্নতি হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, এখন মানুষ সেবা পাচ্ছে, বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আর বিএনপি সেখানে কী করে, আপনারা দেখেছেন। ২৮ অক্টোবর তারা কী ভয়ংকরভাবে পুলিশের ওপর আক্রমণ করেছে। পুলিশকে ফেলে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে, পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে অ্যাম্বুলেন্স জ্বালিয়ে দিয়েছে, রোগী নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স যাচ্ছে, সে অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ করেছে এবং সেখানে অনেক পুলিশ সদস্যকে আহত করেছে। ঠিক ২০১৩ সালে যেভাবে হত্যা করেছিল, ঠিক একইভাবে আবারো করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে সরকার গঠন করে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। যা আর কেউ বাড়াতে পারেনি। আগামীতে দেশের কোন মানুষ গৃহহীন, ভূমিহীন থাকবে না।

নির্বাচন যাতে না হয়, সে চক্রান্ত এখনো আছে। এসময় তিনি সবাইকে ভোট দিয়ে দেশে গণতন্ত্র আছে, তা প্রমাণ করার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

ফাতেমা আক্তার মাহমুদা ইভা নারায়ণগঞ্জ স্টাফ রিপোর্টার :: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ১৫ বছর আমরা সরকারে। ২০০৮ সালে আমরা জয়লাভ করেছি ভয়লাম। বৃহস্পতিবার ৪ জানুয়ারি বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ইসদাইরে এ কে এম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে শেষ নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান। নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।
নির্বাচনে শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় আওয়ামীলীগ ২৩৩টা সিট পেয়েছিল। আর বিএনপি পেয়েচিল মাত্র ৩০টা সিট। বাকীগুলো আমাদের সঙ্গে যারা জোটে ছিল তারা পেয়েছে। তারপর থেকে কিন্তু বিএনপি আর নির্বাচনে আসতে চায় না। নির্বাচনে আসতে তারা ভয় পায়। যার জন্য তারা সন্ত্রাস করে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বন্ধ করার জন্য ২০১৩ সাল থেকে তারা অগ্নি সন্ত্রাস শুরু করে। সে দিন বিএনপির video নেতৃত্বে ২০ দলীয় ঐক্যজোট। আর আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে আমাদের মহাজোট। ৫০০ মানুষ মারা গেছে ৩ হাজারের বেশি মানুষকে তারা পুড়িয়েছে। জ্বালাও পোড়াও মানুষ খুন এটাই হচ্ছে বিএনপির একমাত্র গুণ।এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না।
হাজার ৮ শয়ের মতো যানবাহন পুড়িয়ে দিয়েছে। এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না। মানুষকে কিছু দিতে পারে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বক্তিতায় আরো বলেন নৌকায় এবার লাঙ্গলও চড়ে বসেছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রথম বেসরকারি খাতে ৩৬০ মেগাওয়ার্ট হরিপুরে এবং মেঘনাঘাটে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র করি। আমরা মাত্র ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পেয়েছিলাম। পরে সাড়ে ৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে মানুষকে বিদ্যুৎ দিতে শুরু করি। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে দেখি সেই বিদ্যুৎ কমে গেছে।

সরকারপ্রধান বলেন, মানুষ সামনের দিকে যায় আর বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে দেশ পেছনের দিকে যায়। বিএনপির দু:শাসন, দুর্নীতি, মানুষ খুন, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং ভোট চুরির জন্য এক কোটি ২৩ লক্ষ ভুয়া ভোটাদের ভোটার লিস্ট তৈরী করার কারণে মানুষ তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা আওয়ামী লীগই জনগণকে নিয়ে জনগণের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। এই ভোটের অধিকার সাংবিধানিক অধিকার, সে অধিকার আমরা সংরক্ষিত করেছি। সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিয়ে প্রমাণ করবেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান। ২০০৯ থেকে ২০২৩ গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। আজ আমরা ২০২৪ সালে পা দিয়েছি। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলে বাংলাদেশের এত উন্নতি হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, এখন মানুষ সেবা পাচ্ছে, বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আর বিএনপি সেখানে কী করে, আপনারা দেখেছেন। ২৮ অক্টোবর তারা কী ভয়ংকরভাবে পুলিশের ওপর আক্রমণ করেছে। পুলিশকে ফেলে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে, পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে অ্যাম্বুলেন্স জ্বালিয়ে দিয়েছে, রোগী নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স যাচ্ছে, সে অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ করেছে এবং সেখানে অনেক পুলিশ সদস্যকে আহত করেছে। ঠিক ২০১৩ সালে যেভাবে হত্যা করেছিল, ঠিক একইভাবে আবারো করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে সরকার গঠন করে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। যা আর কেউ বাড়াতে পারেনি। আগামীতে দেশের কোন মানুষ গৃহহীন, ভূমিহীন থাকবে না।

নির্বাচন যাতে না হয়, সে চক্রান্ত এখনো আছে। এসময় তিনি সবাইকে ভোট দিয়ে দেশে গণতন্ত্র আছে, তা প্রমাণ করার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে। যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা আওয়ামী লীগই জনগণকে নিয়ে জনগণের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। এই ভোটের অধিকার সাংবিধানিক অধিকার, সে অধিকার আমরা সংরক্ষিত করেছি। সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিয়ে প্রমাণ করবেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান। ২০০৯ থেকে ২০২৩ গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। আজ আমরা ২০২৪ সালে পা দিয়েছি। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলে বাংলাদেশের এত উন্নতি হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, এখন মানুষ সেবা পাচ্ছে, বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আর বিএনপি সেখানে কী করে, আপনারা দেখেছেন। ২৮ অক্টোবর তারা কী ভয়ংকরভাবে পুলিশের ওপর আক্রমণ করেছে। পুলিশকে ফেলে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে, পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে অ্যাম্বুলেন্স জ্বালিয়ে দিয়েছে, রোগী নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স যাচ্ছে, সে অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ করেছে এবং সেখানে অনেক পুলিশ সদস্যকে আহত করেছে। ঠিক ২০১৩ সালে যেভাবে হত্যা করেছিল, ঠিক একইভাবে আবারো করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে সরকার গঠন করে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। যা আর কেউ বাড়াতে পারেনি। আগামীতে দেশের কোন মানুষ গৃহহীন, ভূমিহীন থাকবে না।

নির্বাচন যাতে না হয়, সে চক্রান্ত এখনো আছে। এসময় তিনি সবাইকে ভোট দিয়ে দেশে গণতন্ত্র আছে, তা প্রমাণ করার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

ফাতেমা আক্তার মাহমুদা ইভা নারায়ণগঞ্জ স্টাফ রিপোর্টার :: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ১৫ বছর আমরা সরকারে। ২০০৮ সালে আমরা জয়লাভ করেছি ভয়লাম। বৃহস্পতিবার ৪ জানুয়ারি বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ইসদাইরে এ কে এম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে শেষ নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান। নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।
নির্বাচনে শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় আওয়ামীলীগ ২৩৩টা সিট পেয়েছিল। আর বিএনপি পেয়েচিল মাত্র ৩০টা সিট। বাকীগুলো আমাদের সঙ্গে যারা জোটে ছিল তারা পেয়েছে। তারপর থেকে কিন্তু বিএনপি আর নির্বাচনে আসতে চায় না। নির্বাচনে আসতে তারা ভয় পায়। যার জন্য তারা সন্ত্রাস করে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বন্ধ করার জন্য ২০১৩ সাল থেকে তারা অগ্নি সন্ত্রাস শুরু করে। সে দিন বিএনপির video নেতৃত্বে ২০ দলীয় ঐক্যজোট। আর আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে আমাদের মহাজোট। ৫০০ মানুষ মারা গেছে ৩ হাজারের বেশি মানুষকে তারা পুড়িয়েছে। জ্বালাও পোড়াও মানুষ খুন এটাই হচ্ছে বিএনপির একমাত্র গুণ।এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না।
হাজার ৮ শয়ের মতো যানবাহন পুড়িয়ে দিয়েছে। এটাই তারা পারে। আর কিছু পারে না। মানুষকে কিছু দিতে পারে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বক্তিতায় আরো বলেন নৌকায় এবার লাঙ্গলও চড়ে বসেছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এই জনসমাবেশের আয়োজন করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রথম বেসরকারি খাতে ৩৬০ মেগাওয়ার্ট হরিপুরে এবং মেঘনাঘাটে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র করি। আমরা মাত্র ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পেয়েছিলাম। পরে সাড়ে ৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে মানুষকে বিদ্যুৎ দিতে শুরু করি। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে দেখি সেই বিদ্যুৎ কমে গেছে।

সরকারপ্রধান বলেন, মানুষ সামনের দিকে যায় আর বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে দেশ পেছনের দিকে যায়। বিএনপির দু:শাসন, দুর্নীতি, মানুষ খুন, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং ভোট চুরির জন্য এক কোটি ২৩ লক্ষ ভুয়া ভোটাদের ভোটার লিস্ট তৈরী করার কারণে মানুষ তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি বলেন, মিলিটারি ডিক্টেটররা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আবার তারা একই কাজ করতে চায়। আমরা বলেছি নির্বাচন হবে। আজ ৪ তারিখ। ৭ তারিখের নির্বাচনে আমি দেশের সবার কাছে অনুরোধ করব, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা আওয়ামী লীগই জনগণকে নিয়ে জনগণের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। এই ভোটের অধিকার সাংবিধানিক অধিকার, সে অধিকার আমরা সংরক্ষিত করেছি। সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিয়ে প্রমাণ করবেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান। ২০০৯ থেকে ২০২৩ গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। আজ আমরা ২০২৪ সালে পা দিয়েছি। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলে বাংলাদেশের এত উন্নতি হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, এখন মানুষ সেবা পাচ্ছে, বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আর বিএনপি সেখানে কী করে, আপনারা দেখেছেন। ২৮ অক্টোবর তারা কী ভয়ংকরভাবে পুলিশের ওপর আক্রমণ করেছে। পুলিশকে ফেলে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে, পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে অ্যাম্বুলেন্স জ্বালিয়ে দিয়েছে, রোগী নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স যাচ্ছে, সে অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ করেছে এবং সেখানে অনেক পুলিশ সদস্যকে আহত করেছে। ঠিক ২০১৩ সালে যেভাবে হত্যা করেছিল, ঠিক একইভাবে আবারো করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে সরকার গঠন করে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। যা আর কেউ বাড়াতে পারেনি। আগামীতে দেশের কোন মানুষ গৃহহীন, ভূমিহীন থাকবে না।

নির্বাচন যাতে না হয়, সে চক্রান্ত এখনো আছে। এসময় তিনি সবাইকে ভোট দিয়ে দেশে গণতন্ত্র আছে, তা প্রমাণ করার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ দাবায় রাখতে পারবা না। তো বাংলাদেশকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। নির্বাচন ঘিরে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত এখনো আছে। যেহেতু নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, কাজেই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করতে চায় ভোটের অধিকার থেকে।

শেয়ার করুন:

আরও খবর

Sponsered content