দেশজুড়ে

শাহজাদপুরে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ভূমিহীন ও গৃহহীন ১৫ টি পরিবারের মাঝে চতুর্থ পর্যায়ের জমি ও ঘর হস্তান্তর।

ডেস্ক রিপোর্ট

২২ মার্চ ২০২৩ , ৬:২০:৪৮ প্রিন্ট সংস্করণ

 

মো: জাকারিয়া হোসেন,
শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

আজ ২২/০৩/২০২৩ খ্রী: সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে চতুর্থ পর্যায়ে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শাহজাদপুরে আরও ১৫ টি ভূমিহীন পরিবার ঘর ও জমি পেলেন।
এ উপলক্ষে শাহজাদপুর উপজেলা পরিষদের শহীদ স্মৃতি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব সাদিয়া আফরিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রফেসর আজাদ রহমান, শাহজাদপুর পৌরসভার মেয়র জনাব মনির আক্তার খান তরুলোদী,
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ লিয়াকত সালমান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তা জনাব শারমিন আলম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জনাব মামুনুর রশীদ লিয়াকত, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জনাব এলিজা খান, থানা অফিসার ইনচার্জ জনাব নজরুল ইসলাম মৃধা, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জনাব রাশিদুল হাসান ও বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বৃন্দ।
অনুষ্ঠানে ১৫ টি ভূমিহীন পরিবারের মাঝে ঘরের চাবি ও কাগজপত্র হস্তান্তর করা হয়। সরোজমিনে ভূমি গ্রহন কারীদের জিজ্ঞাসা করে যানা যায় ভূমি ও ঘর পেয়ে তারা আবেগপ্লুত হয়ে বলে আমরা অনেক খুশি।

শেয়ার করুন:

আরও খবর

Sponsered content

মনিরামপুর নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন

শীতের শুরুতেই জমে উঠেছে পিঠা বিক্রি রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি শীত আসলেই মনে হয়ে যায় শীতের নানা রকম মুখোরোচক পিঠার কথা। সন্ধ্যা নামার সাথে সাথেই হিমেল হাওয়ার প্রভাবে বেড়ে যায় শীতের তীব্রতা। শীতের শুরুতে গোধূলী বেলায় হালকা কুয়াশা নেমে আসতে না আসতেই নেত্রকোনা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় শীতে পিঠা বানানো, বেচাকেনায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন পিঠা ব্যবসায়ীরা। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, নেত্রকোনা জেলার পৌর শহরের থানারমোড়, মুক্তারপাড়া মাঠ, বড়বাজার, সাতপাই কালিবাড়ি মোড়সহ বিভিন্ন উপজেলার হাট-বাজারের মোড়ে এবং গ্রামের দোকানে মাটির চুলায় তৈরি হচ্ছে নানা ধরনের পিঠা। বেশির ভাগই চোখে পড়ে ভাপা ও চিতই পিঠা। শীত আসলেই এসব দোকান বসে। পিঠা ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এ ব্যবসায় তেমন বেশি পুঁজি লাগে না। জ্বালানি হিসেবে লাকড়ি বা খড়ি লাগে, এ ছাড়া কিছু গুড়, নারকেল ও চালের গুঁড়া দিয়েই শুরু করা যায় ব্যবসা। তারা আরও বলেন, শীত মৌসুমে ভাপা ও চিতই পিঠা বিক্রি হয় বেশি। বিকেল থেকে বেশ রাত পর্যন্ত চলে বিক্রি। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বাড়তে থাকে পিঠার দোকানগুলোতে। জেলার পৌর শহরের থানার মোড়ে ভাপা পিঠা খেতে আসা আমহোসেন বলেন, চালের গুঁড়ার সঙ্গে গুড় এবং নারিকেল মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ভাপা পিঠা। গরম গরম ভাপা পিঠার মজাই আলাদা। ভাপা পিঠা আমাদের দেশের গ্রামীণ বাংলার দেশীয় সংস্কৃতি লালন করছে। অন্যদিকে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা বেকারত্ব দূরীকরণ ও অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে। পৌর শহরের পিঠা বিক্রেতারা জানান, বেচা-বিক্রি বেশ ভালোই। সন্ধ্যায় ক্রেতাদের আগমন ঘটে অনেক, ফলে চাহিদানুযায়ী বানানো হয়ে থাকে। গরমে তিনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করলেও শীতের মৌসুমে তিনি ভাপা পিঠা ও সিদ্ধ ডিম বিক্রি করে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সুখে-শান্তিতে দিনযাপন করছেন। তারা আরও বলেন, চিতই পিঠার সঙ্গে ধনে পাতা, মরিচ, সরষে, শুঁটকি বাটা দিয়েও পিঠা বিক্রি করেন তারা। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এখন এসব পিঠার এক একটির দাম নেওয়া হয় ১০ টাকা এবং ভাপা পিঠার দাম নেওয়া হয় ১৫ টাকা। সন্ধ্যার পরে দোকানে ক্রেতাদের ভিড় থাকে অনেক বেশি। কেউ টুলে বসে কেউ বা দাঁড়িয়ে পিঠা খান। অনেকে আবার বাড়ির জন্য কাগজে করেও নিয়ে যান এসব পিঠা। এ বিষয়ে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের সিভিল সার্জন ডা. মোঃ সেলিম মিঞা জানান, পথেঘাটে অনেক পিঠার দোকান বসে। দোকানদার অবশ্যই দুহাত ধুয়ে পিঠা তৈরি করবেন। রাস্তার পাশের দোকান ঢেকে রাখা প্রয়োজন। অপরদিকে, ক্রেতারা হাত ধুয়ে পিঠা খাবেন। কখনোই বাসি ও পচা পিঠা খাওয়া উচিত নয়। এতে গ্যাস্ট্রিকসহ ডায়রিয়া হতে পারে। রিপন কান্তি গুণ ১৩/১২/২০২৩

হজের যেসব স্থানে দোয়া কবুল হয়।দুধরচকী :

সিলেট ৪ আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী গোলাপ মিয়া কোম্পানীগঞ্জে ইফতার মাহফিলে

সোনামসজিদ সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ (৪৭৪বোতল) ফেন্সিডিল আটক করেছে ৫৯ বিজিবি

কৃষকের ১ বিঘা জমির লাউ গাছ কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা ঠাকুরগাঁও রানীশংকৈলে