অপরাধ

বন মামলায় ইসলামপুরের এক ইউপির সদস্যের জেল

ডেস্ক রিপোর্ট

২১ মার্চ ২০২৩ , ১০:১৮:৪৩ প্রিন্ট সংস্করণ

 

স্টাফ রিপোর্টার,ঈদগাঁও

কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের ঈদগাঁও রেঞ্জের পূর্ণগ্রাম বিটের দায়ের করা বন মামলায় আবদু শুক্কুর নামে ইউপি সদস্যের এক বছরের জেলসহ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করে চকরিয়া আদালত।

দন্ডপ্রাপ্ত মেম্বার আবদু শুক্কুর ইসলামপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার ও জুমনগরের মোক্তার আহমদের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন সরকার।

ডিএফও মতে, আবদু শুক্কুরের বিরুদ্ধে ঈদগাঁও রেঞ্জের পূর্ণ গ্রাম বিটের পিওআর নং- ০৫/পূর্ণ/২৩/ঈদগাঁও অব ২০১৯-২০২০ বন মামলায় অভিযুক্ত ছিল। ১৯ মার্চ রায় শুনানির দিন ধার্য্য ছিল। মামলায় রাষ্ট্র ও আসামী পক্ষের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক শেষে বিজ্ঞ আদালত তাকে ১ বছরের কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। রায় শুনানির সময় আসামী আবদু শুক্কুর আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে আবদু শুক্কুরের পরিবারের দাবি, এলাকায় তার জন প্রিয়তার প্রতি ইর্ষান্বিত হয়ে কতিপয় কুচক্রী মহল বন বিভাগ দিয়ে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। অথচ তিনি দীর্ঘ বছর ধরে বন বিভাগের হেডম্যান হিসেবে অত্যান্ত সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। কজন বন কর্মকর্তার অনৈতিক কর্মকান্ডে বাধা দেওয়ায় রোষানলে পড়ে তাকে কারাগারে যেতে হয়েছে। তারা আইনী ভাবে মোকাবেলা করবেন বলে জানান।

শেয়ার করুন:

আরও খবর

Sponsered content

সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের নির্বাচনী কার্যক্রম স্থগিত আদালতের নিষেধাজ্ঞা প্রদান।

বন্যার মত প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় ধৈর্য্যের সাথে মানুষের সেবায় নিবেদিত থাকতে হবে

গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে মৃত ব্যক্তির পরিচয় মেলেনি

শীতের শুরুতেই জমে উঠেছে পিঠা বিক্রি রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি শীত আসলেই মনে হয়ে যায় শীতের নানা রকম মুখোরোচক পিঠার কথা। সন্ধ্যা নামার সাথে সাথেই হিমেল হাওয়ার প্রভাবে বেড়ে যায় শীতের তীব্রতা। শীতের শুরুতে গোধূলী বেলায় হালকা কুয়াশা নেমে আসতে না আসতেই নেত্রকোনা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় শীতে পিঠা বানানো, বেচাকেনায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন পিঠা ব্যবসায়ীরা। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, নেত্রকোনা জেলার পৌর শহরের থানারমোড়, মুক্তারপাড়া মাঠ, বড়বাজার, সাতপাই কালিবাড়ি মোড়সহ বিভিন্ন উপজেলার হাট-বাজারের মোড়ে এবং গ্রামের দোকানে মাটির চুলায় তৈরি হচ্ছে নানা ধরনের পিঠা। বেশির ভাগই চোখে পড়ে ভাপা ও চিতই পিঠা। শীত আসলেই এসব দোকান বসে। পিঠা ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এ ব্যবসায় তেমন বেশি পুঁজি লাগে না। জ্বালানি হিসেবে লাকড়ি বা খড়ি লাগে, এ ছাড়া কিছু গুড়, নারকেল ও চালের গুঁড়া দিয়েই শুরু করা যায় ব্যবসা। তারা আরও বলেন, শীত মৌসুমে ভাপা ও চিতই পিঠা বিক্রি হয় বেশি। বিকেল থেকে বেশ রাত পর্যন্ত চলে বিক্রি। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বাড়তে থাকে পিঠার দোকানগুলোতে। জেলার পৌর শহরের থানার মোড়ে ভাপা পিঠা খেতে আসা আমহোসেন বলেন, চালের গুঁড়ার সঙ্গে গুড় এবং নারিকেল মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ভাপা পিঠা। গরম গরম ভাপা পিঠার মজাই আলাদা। ভাপা পিঠা আমাদের দেশের গ্রামীণ বাংলার দেশীয় সংস্কৃতি লালন করছে। অন্যদিকে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা বেকারত্ব দূরীকরণ ও অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে। পৌর শহরের পিঠা বিক্রেতারা জানান, বেচা-বিক্রি বেশ ভালোই। সন্ধ্যায় ক্রেতাদের আগমন ঘটে অনেক, ফলে চাহিদানুযায়ী বানানো হয়ে থাকে। গরমে তিনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করলেও শীতের মৌসুমে তিনি ভাপা পিঠা ও সিদ্ধ ডিম বিক্রি করে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সুখে-শান্তিতে দিনযাপন করছেন। তারা আরও বলেন, চিতই পিঠার সঙ্গে ধনে পাতা, মরিচ, সরষে, শুঁটকি বাটা দিয়েও পিঠা বিক্রি করেন তারা। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এখন এসব পিঠার এক একটির দাম নেওয়া হয় ১০ টাকা এবং ভাপা পিঠার দাম নেওয়া হয় ১৫ টাকা। সন্ধ্যার পরে দোকানে ক্রেতাদের ভিড় থাকে অনেক বেশি। কেউ টুলে বসে কেউ বা দাঁড়িয়ে পিঠা খান। অনেকে আবার বাড়ির জন্য কাগজে করেও নিয়ে যান এসব পিঠা। এ বিষয়ে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের সিভিল সার্জন ডা. মোঃ সেলিম মিঞা জানান, পথেঘাটে অনেক পিঠার দোকান বসে। দোকানদার অবশ্যই দুহাত ধুয়ে পিঠা তৈরি করবেন। রাস্তার পাশের দোকান ঢেকে রাখা প্রয়োজন। অপরদিকে, ক্রেতারা হাত ধুয়ে পিঠা খাবেন। কখনোই বাসি ও পচা পিঠা খাওয়া উচিত নয়। এতে গ্যাস্ট্রিকসহ ডায়রিয়া হতে পারে। রিপন কান্তি গুণ ১৩/১২/২০২৩

খুলনার “দিঘলিয়া উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের আয়োজনে গণসংযোগ:কামরুজ্জামান জামালের

ঠাকুরগাঁওয়ে হাস খেলা