অপরাধ

ফেনসিডিল সহ আবু সাঈদ গ্রেপ্তার

ডেস্ক রিপোর্ট

১৯ মার্চ ২০২৫ , ৯:২৭:২৬ প্রিন্ট সংস্করণ

 

মোসলেউদ্দিন(ইমরান), ভাংগা(ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ৪০ বোতল ফেনসিডিল সহ আবু সাঈদ(২৩) নামক যুবককে আটক করেছে ভাংগা হাইওয়ে পুলিশ।
বুধবার(১৯ মার্চ) দুপুর ১ টায় ঢাকা -বরিশাল মহাসড়কের গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার দিগনগর ইউনিয়নের বিশ্বম্ভরদী এলাকার মেঘা ফুড রেস্টুরেন্ট সামনে তাকে আটক করা হয়।
আবু সাঈদ যশোর জেলার বেনাপোল থানার মোঃ আলাউদ্দিনের ছেলে।
ভাংগা হাইওয়ে থানার এসআই মিজান জানান,
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে মিজান পরিবহনের একটি গাড়ি তল্লাশি করে আবু সাঈদ নামক এক মাদক ব্যবসায়ীকে ৪০ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক করা হয়েছে৷

এবিষয়ে ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোঃ রোকিবুজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ৪০ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক আবু সাঈদের বিরুদ্ধে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করে আদালতে প্রেরণ করা হবে।

শেয়ার করুন:

আরও খবর

Sponsered content

লাখাইয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত।

নিষিদ্ধ করল অনন্য মামুন পরিচালিত সিনেমা ‘মেকআপ

বাগেরহাটে কমিউনিটি ক্লিনিকে তালা, সেবা থেকে বঞ্চিত সাধারণ মানুষ

ইসলামপুরে ট্রেনের বগিতে কাটা পড়ে কৃষকের মর্মান্তিক মৃত্যু

শীতের শুরুতেই জমে উঠেছে পিঠা বিক্রি রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি শীত আসলেই মনে হয়ে যায় শীতের নানা রকম মুখোরোচক পিঠার কথা। সন্ধ্যা নামার সাথে সাথেই হিমেল হাওয়ার প্রভাবে বেড়ে যায় শীতের তীব্রতা। শীতের শুরুতে গোধূলী বেলায় হালকা কুয়াশা নেমে আসতে না আসতেই নেত্রকোনা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় শীতে পিঠা বানানো, বেচাকেনায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন পিঠা ব্যবসায়ীরা। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, নেত্রকোনা জেলার পৌর শহরের থানারমোড়, মুক্তারপাড়া মাঠ, বড়বাজার, সাতপাই কালিবাড়ি মোড়সহ বিভিন্ন উপজেলার হাট-বাজারের মোড়ে এবং গ্রামের দোকানে মাটির চুলায় তৈরি হচ্ছে নানা ধরনের পিঠা। বেশির ভাগই চোখে পড়ে ভাপা ও চিতই পিঠা। শীত আসলেই এসব দোকান বসে। পিঠা ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এ ব্যবসায় তেমন বেশি পুঁজি লাগে না। জ্বালানি হিসেবে লাকড়ি বা খড়ি লাগে, এ ছাড়া কিছু গুড়, নারকেল ও চালের গুঁড়া দিয়েই শুরু করা যায় ব্যবসা। তারা আরও বলেন, শীত মৌসুমে ভাপা ও চিতই পিঠা বিক্রি হয় বেশি। বিকেল থেকে বেশ রাত পর্যন্ত চলে বিক্রি। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বাড়তে থাকে পিঠার দোকানগুলোতে। জেলার পৌর শহরের থানার মোড়ে ভাপা পিঠা খেতে আসা আমহোসেন বলেন, চালের গুঁড়ার সঙ্গে গুড় এবং নারিকেল মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ভাপা পিঠা। গরম গরম ভাপা পিঠার মজাই আলাদা। ভাপা পিঠা আমাদের দেশের গ্রামীণ বাংলার দেশীয় সংস্কৃতি লালন করছে। অন্যদিকে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা বেকারত্ব দূরীকরণ ও অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে। পৌর শহরের পিঠা বিক্রেতারা জানান, বেচা-বিক্রি বেশ ভালোই। সন্ধ্যায় ক্রেতাদের আগমন ঘটে অনেক, ফলে চাহিদানুযায়ী বানানো হয়ে থাকে। গরমে তিনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করলেও শীতের মৌসুমে তিনি ভাপা পিঠা ও সিদ্ধ ডিম বিক্রি করে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সুখে-শান্তিতে দিনযাপন করছেন। তারা আরও বলেন, চিতই পিঠার সঙ্গে ধনে পাতা, মরিচ, সরষে, শুঁটকি বাটা দিয়েও পিঠা বিক্রি করেন তারা। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এখন এসব পিঠার এক একটির দাম নেওয়া হয় ১০ টাকা এবং ভাপা পিঠার দাম নেওয়া হয় ১৫ টাকা। সন্ধ্যার পরে দোকানে ক্রেতাদের ভিড় থাকে অনেক বেশি। কেউ টুলে বসে কেউ বা দাঁড়িয়ে পিঠা খান। অনেকে আবার বাড়ির জন্য কাগজে করেও নিয়ে যান এসব পিঠা। এ বিষয়ে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের সিভিল সার্জন ডা. মোঃ সেলিম মিঞা জানান, পথেঘাটে অনেক পিঠার দোকান বসে। দোকানদার অবশ্যই দুহাত ধুয়ে পিঠা তৈরি করবেন। রাস্তার পাশের দোকান ঢেকে রাখা প্রয়োজন। অপরদিকে, ক্রেতারা হাত ধুয়ে পিঠা খাবেন। কখনোই বাসি ও পচা পিঠা খাওয়া উচিত নয়। এতে গ্যাস্ট্রিকসহ ডায়রিয়া হতে পারে। রিপন কান্তি গুণ ১৩/১২/২০২৩

দুর্গাপুরে নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে “সাদ্দাম আকুঞ্জির” ঈদ উপহার বিতরণ