অপরাধ

মধুপুরে এক মাদকসেবিকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে

মধুপুরে এক মাদকসেবিকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে

মধুপুরে এক মাদকসেবিকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মোঃহাফিজুর রহমান (উপজেলা প্রতিনিধি মধুপুর ) টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলাধীন
অরণখোলা ইউনিয়নের আওতাধীন গাছাবাড়ী গ্রামে মাদকদ্রব্য সেবনকালে সুজন নামের একজনকে গ্রেফতার করেছে মধুপুর থানা পুলিশ। সে অত্র এলাকার আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাদক সেবনকালে তাকে গ্রেফতার করে মধুপুর থানা পুলিশ।
পরবর্তীতে উক্ত ব্যক্তিকে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে মাদক সেবনের অপরাধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুসারে০৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৩ শত টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।
মোবাইল কোর্টটি পরিচালনা করেন মধুপুর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জুবায়ের হোসেন ।
সহযোগিতায় ছিলেন মধুপুর থানা পুলিশের একটি বিশেষ টিম।
জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি

শেয়ার করুন:

আরও খবর

Sponsered content

জলঢাকায় বাড়ী ফেরার সময় এক নারীকে জোর পূর্বক গণধর্ষন

পূর্বধলায় বিয়ারসহ গ্রেফতার এক

আন্ধারীঝাড়ে ধারের টাকা তুলতে হালখাতা এস এম মনিরুজ্জামান, স্ট্যাফ রিপোর্টারঃ ধারের টাকা তুলতে ঋণগ্রহীতাদের কাছে হালখাতার চিঠি দিয়েছেন কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীঝাড় এম এ এম উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আব্দুল আউয়াল। এরইমধ্যে সবার কাছে হালখাতার চিঠি পৌঁছে দিয়েছেন তিনি। আগামী ১২ জানুয়ারি হালখাতা অনুষ্ঠিত হবে। হালখাতার একটা চিঠি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে আব্দুল আউয়াল চিঠিতে লিখেছেন, ‘আপনাদের টাকা হাওলাত দিয়ে আমি আনন্দিত। আগামী ১২ জানুয়ারি হালখাতার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত হালখাতায় আপনি উপস্থিত হয়ে ঋণ পরিশোধ করে ঋণমুক্ত থাকুন।’ ধারের টাকা পরিশোধ করতে ৩৫ জন ঋণগ্রহীতাকে চিঠি দিয়েছেন ওই শিক্ষক। এসব মানুষের মধ্যে বেশিরভাগই তার বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনসহ কাছের মানুষ। হালখাতার চিঠি পাওয়া নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, ‘হালখাতার চিঠি পেয়ে প্রথমে হতভম্ব হলেও পরে বুঝতে পেরেছি ধারের টাকা ফেরত দিতে দেরি হয়েছে। আশা করছি হালখাতায় তার টাকা পরিশোধ করে দেবো।’ হালখাতার আয়োজক শিক্ষক আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘যারা টাকা ধার নিয়েছেন তাদের সঙ্গে প্রতিদিন ওঠাবসা রয়েছে। লজ্জায় তাদের কাছে টাকা ফেরতও চাইতে পারি না। তারাও দেওয়ার নাম করে না। পরে তাদের টাকা ফেরত দেওয়ার মাধ্যম হিসেবে হালখাতার ধারণা মাথায় আসে। এতে তাদের সঙ্গে মনোমালিন্যও হলো না, আবার টাকা ওঠার সম্ভাবনা শতভাগ রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, এ পর্যন্ত ৩৫ জনকে চিঠি দিয়েছি। এদের মধ্যে কেউ তিন বছর আগে টাকা নিয়েছেন। সবমিলিয়ে আমার তিন লাখ টাকার মতো ধার দেওয়া আছে। চিঠি পেয়ে অনেকে টাকা পরিশোধ করতে উদ্যোগ নিয়েছেন।

অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, স্বজনদের দাবি হত্যাকাণ্ড

কুমিল্লা দেবিদ্বারে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে

নোবিপ্রবির ভিসি স্বৈরাচারের দোসর, পদত্যাগের দাবিতে বাসভবন ঘেরাও