তজুমদ্দিনে প্রাথমিকের শিক্ষক কতৃর্ক মাদ্রাসার শিক্ষক লাঞ্ছিত

তজুমদ্দিনে প্রাথমিকের শিক্ষক কতৃর্ক মাদ্রাসার শিক্ষক লাঞ্ছিত।

মেহেদী হাসান তজুমদ্দিন প্রতিনিধিঃ

ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার ২নং সোনাপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ২৮নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক এনায়েত করিম এর বিরোদ্ধে হাফিজি মাদ্রাসার শিক্ষক মাওঃ হাসনাইন আহমেদ কে লাঞ্ছিত ও মাহফিলের কালেকশনে বাধাঁ দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত কাল রবিবার দুপুর ১২টার দিকে মাওঃ হাসনাইন আহমেদ হাফিজি মাদ্রাসার ছাত্রদের কে নিয়ে মাহফিলের কালেকশন করতে ২৮নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে খোরশেদ চেয়ারম্যান বাড়ীতে যাচ্ছিলো তখনি তাদেরকে বাধা দেয় শিক্ষক এনায়েত করিম। ঘটনাটি মুহুর্তের মধ্যে এলাকায় ছরিয়ে পরলে আস-পাশের লোকজন জড়ো হয়ে এর প্রতিবাদ করে। ঘটনা শুনে সংবাদকর্মিরা সেখানে উপস্থিত হলে উপস্থিত জনতা এনায়েত করিম স্যারের বিচারের দাবীতে শ্লোগান দিতে থাকে। এলাকার মানুষের অভিযোগ শিক্ষকরা বিগত সরকারের আমলে ঠিকমত স্কুলে না এসে মাস শেষে স্কুল হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে বেতন তুলতেন। এখনো শিক্ষক এনায়েত করিম সুযোগ বুঝে মাঝে মাঝে স্কুল ফাঁকি দেয়। মাদ্রাসার শিক্ষক মাওঃ হাসনাইন আহমেদের ঘটনা সম্পর্ক জানতে চাইলে সে বলেন যে, আমি মাদ্রাসার ছাত্রদের কে নিয়ে মাহফিলের কালেকশন করতে স্কুলের সামনে দিয়ে পাশের খোরশেদ চেয়ারম্যানের বাড়িতে যাচ্ছিলাম তখন স্কুলের দোতলা থেকে এনায়েত করিম স্যার আমাকে কিসের কালেকশন করতেছি জানতে চাইলেন, আমি বললাম হাফিজি মাদ্রাসার মাহফিলের কালেকশন। তখন তিনি দোতলা থেকে নেমে এসে কালেকশনে বাধা দিলেন এবং আমাকে গালিগালাজ করেন।ঘটনাটি আস-পাসের লোকজন দেখে তারা প্রতিবাদ করলে এনায়েত করিম স্যার তাদের কে হুমকি- ধামকি দেয় স্যার কে সমর্থন করে প্রতিবাদ কারীদের দিকে তেরে আসে স্কুলের নৈশ্য প্রহরী রুবেল। ঘটনা সম্পর্ক জানতে চাইলে সহকারী শিক্ষক এনায়েত করিম বলেন, আমি আমার যায়গায় সঠিক আছি আমি কোন অন্যায় করিনি। উদ্ধৃত ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে, প্রধান শিক্ষক মোঃ সাইফুল ইসলাম কোন বক্তব্য দিতে রাজি হননি।