ঢাকাবুধবার , ১৪ আগস্ট ২০২৪
  1. kook
  2. অন্যান্য
  3. অপরাধ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
  8. ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ
  9. ঈদগাঁও
  10. কক্সবাজার
  11. কুড়িগ্রাম
  12. ক্যাম্পাস
  13. খেলাধুলা
  14. চাকরি
  15. জাতীয়
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বিজয়নগরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক কক্ষে ৫৭৩জন শিক্ষার্থীর পাঠদান ঝুঁকিতে শিক্ষার্থী

Developer Zone
আগস্ট ১৪, ২০২৪ ১১:২৯ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

বিজয়নগরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক কক্ষে ৫৭৩জন শিক্ষার্থীর পাঠদান ঝুঁকিতে শিক্ষার্থী
মোঃরুবেল মিয়া,
বিজয়নগর প্রতিনিধি ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজনগর উপজেলার চান্দুরা ইউনিয়নের সাতগাওঁ মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬২০ স্কয়ার ফিটের একটি কক্ষে ৫৭৩জন শিক্ষার্থীর ধারাবাহিক পাঠদানে স্বাস্থ্যসহ শিক্ষা মানের ঝুঁকিতে শিক্ষার্থীরা এমনকি অবসর সময় পার করতে হচ্ছে ৮জন শিক্ষক শিক্ষিকার।

জানাযায়, সাতগাঁও মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দের প্রতিষ্ঠা লগ্ন হতে সুশৃংখল পাঠদানে ভূমিকা রাখলেও ২০২৪ইং সালে তাহা ব্যতিক্রম ছবি প্রতিমান।

গত ১৮ই এপ্রিল ২০২৪ইং তারিখে উক্ত বিদ্যালয়ের ৫কক্ষ বিশিষ্ট পুরাতন ভবন সরকারি ভাবে নিলামে বিক্রয় হলে, গত জুন মাসে শিক্ষার্থীদের পাঠদানের বিকল্প কোন ব্যবস্থা ছাড়াই ভেঙ্গে দেওয়া হয়।

বর্তমানে উক্ত বিদ্যালয়ে শিক্ষক মিলনায়তনের একাংশে বঙ্গবন্ধু ভবনের ২০x৩১ ফিট একটি কক্ষে সকাল ৯টা হইতে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণীর মোট ৫৭৩জন শিশুদের পাঠদান করা হচ্ছে।

এরই মধ্যে প্রাক-প্রাথমিকের শিশু সংখ্যা ৬৬জন ও প্রথম শ্রেণীর ১২৮জন মিলে মোট ১৯৪জন শিশু ঐ কক্ষে সকাল ৯টা থেকে ১০টা পাঠদান দেওয়া হয়।

২য় শ্রেণির মোট ১১৭ জন শিক্ষার্থী সকাল ১০টা হইতে ১১টা পর্যন্ত, এমনই ধারাবাহিকতায় ৩য় শ্রেণীর ৭৩জন শিক্ষার্থী সকাল ১১টা হইতে দুপুর ১২টা পর্যন্ত, ৪র্থ শ্রেণীর ৮২জন শিক্ষার্থী দুপুর ১২:৩০মিনিট হইতে বিকাল ১:৩০মিনিট ও ৫ম শ্রেণীর ১০৭জন শিক্ষার্থীর ক্লাস বিকাল ২টা হইতে ৪টায় সমাপ্ত করা হয়।

বিদ্যালয়ে মোট ৯জন শিক্ষককে এমনি ভাবে ধারাবাহিকভাবে প্রতি ঘন্টায় একজন শিক্ষক পাঠদান করেন, বাকিরা অবসরে সময় কাটাতে হচ্ছে।

এমন পরিস্থিতিতে অভিভাবকের অভিমত বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থার নাজুক অবস্থার মধ্যেও যদি ৫৭৩জন শিশুর পাঠদান এমন একটি অস্বাভাবিক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন কক্ষে পাঠদান করা হয়, তাহলে শিশুরা কি শিখবে এমনকি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ার আশঙ্কা করেন। তাই পাঠদানের বিকল্প সুব্যবস্থা করার আহ্বান জানান।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার স্বর্ণজিৎদেব বলেন, বিষয়টা আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে ইমারজেন্সি ফান্ড থেকে একটা ব্যবস্থা করার অনুরোধ করেছিলাম তবে তাহা এখনো কার্যকরী হয়নি। স্থানীয় চেয়ারম্যান ভবনটি ভাঙ্গার আগে কথা দিয়েছিল একটা টিনসেডের ব্যবস্থা করবে, কিন্তু তিনি তাহার কথা রক্ষা করেনি। আমরা তাকে চাপও দিতে পারেনা। তবে আমার একটা ব্যবস্থা করব।

শেয়ার করুন:

এই সাইটে নিজস্ব সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে সংগ্রহীত খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করা হয়। কোনো সংবাদ নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে, অনুগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

 

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের প্রকাশিত সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিও কনটেন্ট ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়।