৮ আগস্ট ২০২৪ , ৬:০১:৩৮ প্রিন্ট সংস্করণ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাফিক পুলিশের অনুপস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করছে ছাত্র-ছাত্রীরা: জনমনে তা নিয়ে শংকা ও
এম, এ কাশেম বিশেষ প্রতিনিধি চট্টগ্রাম :: ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাফিক পুলিশের অনুপস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করছে ছাত্র-ছাত্রীরা: জনমনে তা নিয়ে শংকা দিয়েছে যে, ওই সব ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বিগত সময়ের সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ সহ নানা: অপকর্মকারী দুর্বৃত্তরা ডুকে পড়ে বিভিন্ন অপকর্ম চালানোর পরিকল্পনা মোতাবেক সুযোগ খুঁজে চলেছে কি না।
যারা এখন রাস্তা-ঘাট ও গ্রাম-গঞ্জ সহ সর্বোত্র-ই রাস্তা-ঘাট পরিস্কার এবং ট্রাফিক পুলিশ এর মতো দায়িত্ব পালন করে যেতে দেখা যাচ্ছে তাদের মধ্যে এমন কেউ রয়েছে কি না চোখ-কান খোলা রেখে সবাই কে সজাগ থাকা অত্যাবশ্যক যে, তাদের মধ্যে এমন কেউ ডুকে পড়ে কোনো ধরনের অপকর্ম চালানোর সুযোগ খুঁজতেছে কি না।
উত্তর চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে কয়েকজন জানিয়েছেন, যাদের জন্য অনেকের আরামের ঘুম হারাম হয়ে গিয়েছিলো তাদের মধ্যে অনেক কে এখনো এলাকা/বাজারে দেখা যাচ্ছে! আর তাদের মধ্যে অনেকেই এখন সাধু সাজার ভান করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের সাথে ডুকে পড়ে সুযোগের সৎ ব্যবহার করতে মরিয়া।
খুব জটিল এই বিষয়টি বুজার মতো কি কোনো বিএনপি নেতা বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলীয় নেতা নেই?
সারা বাংলাদেশে ওই অবস্থা দেখা যাওয়ার কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইজবুকে উঠে আসছে। এবং বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে জানা গেছে।তথাপি, আপাত:দৃষ্টিতে উত্তর চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলার কথা-ই বলা বাহুল্য-এখানে এখন যারা ব্যস্ততম: ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মীরসরাই উপজেলার উত্তর প্রান্ত থেকে দক্ষিণে বড় দারোগার হাট পর্যন্ত। এবং সীতাকুণ্ড উপজেলার বড় দারোগার হাট থেকে চট্টগ্রাম শহরের কোলঘেঁষা উপজেলার শেষ প্রান্ত সিটি গেইট পর্যন্ত সড়কে ট্রাফিক পুলিশের অনুপস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে তাদের সাথে থাকা সবাই কে পরিচিত ও অপরিচিত হিসেবে চিহ্নিত করার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করের সর্ব শ্রেণী ও পেশার মানুষ।।
বিষয়টি ভেবে দেখে প্রয়োজন মাফিক ব্যবস্থা নিতে বিএনপি সহ সকল রাজনৈতিক দলের নেতাদের হস্তক্ষেপ অত্যাবশ্যক হয়ে দেখা দিয়েছে বলে মনে করেন সবাই।
স্ব স্ব এলাকায় দায়িত্ব রত: সেনাবাহিনী কে সঠিক তথ্য দিয়ে তাদের অগ্রগতি সাধনে ও ভুমিকা রাখতে হবে রাজনৈতিক দলীয় নেতাদের। এমন মতামত ও ব্যক্ত করেছেন অনেকেই।
নয়তো এলাকায় এলাকায় ঘটানো যে কোনো অপকর্মের দায়ভার ও কিন্তু ওই সব রাজনৈতিক দলীয় নেতাদের ওপর বর্তাবে। এমনটির ও আভাস পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে।
এমন কি যে কোনো সময় চোরাগোপ্তা হামলার শিকার ও হতে পারে ওই রাজনৈতিক দলীয় নেতারা।
উপরোল্লিখিত বিষয়টি হাস্য-রসে উড়িয়ে দিয়ে রাজনৈতিক দলীয় নেতা-কর্মীরা যদি নিজ নিজ ধান্দায় মশগুল থাকে তাহলে পরবর্তীতে যে কোনো কিছুর দারভার ও বর্তাবে তাদের ওপর।
এমনটা-ই মনে করছেন রাজনৈতিক সচেতন বোদ্ধা মহল।
এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলীয় একাধিক নেতা জানান বিষয়টির ওপর আমাদের সজাগ দৃষ্টি রয়েছে।