অর্থনীতি

বাকেরগঞ্জে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের

মোং মামুন

৯ জুলাই ২০২৪ , ৮:১১:২৬ প্রিন্ট সংস্করণ

বাকেরগঞ্জে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেণ উপজেলা চেয়ারম্যান।

মোং মামুন

উপজেলা পরিষদের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী (এডিপি)/রাজস্ব উন্নয়ন তহবিলের বরাদ্দের বিভিন্ন প্রকল্পের রাস্তা পরিদর্শন করেণ উপজেলা চেয়ারম্যান রাজিব আহম্মদ তালুকদার।

বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন মূলক কাজে বরাদ্দকৃত অর্থ সঠিক ভাবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে উপজেলা পরিষদের আওতায় উন্নয়ন মূলক প্রকল্পের কাজ শেষে ঠিকাদারকে চূড়ান্ত বিল পরিশোধের আগে উন্নয়ন প্রকল্পের সরকারি অর্থে শতভাগ কাজ নিশ্চিত করতে ইঞ্জিনিয়ার ও ঠিকাদার সাথে নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান উন্নয়ন মূলক কাজ পরিদর্শন করেন। সরকারি বরাদ্দের অর্থ নিয়ম সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত হয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের চুড়ান্ত বিল পরিশোধ করেন।

উপজেলা চেয়ারম্যান রাজিব আহম্মদ তালুকদার বলেন, আমি বাকেরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের আওতায় সরকারি উন্নয়ন মূলক কাজে বরাদ্দের অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহার করার জন্য শতভাগ কঠোর অবস্থানে থেকে কাজ করে যাবো। জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন মূলক সরকারি সহযোগিতার মাধ্যমে একটি আধুনিক স্মার্ট বাকেরগঞ্জ উপজেলা গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।

তিনি আরো বলেন, আমার নিজের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য আমি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দ্বায়িত্ব গ্রহন করিনি। বাকেরগঞ্জ উপজেলার সাধারণ জনগণের ভালোবাসা ও দোয়া সাথে নিয়ে উপজেলা বাসীর সেবা করার লক্ষ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান হয়েছি।

শেয়ার করুন:

আরও খবর

Sponsered content

খুবির সামাজিক বিজ্ঞান স্কুলের ৯ শিক্ষার্থীকে মেধার স্বীকৃতিস্বরূপ ডিনস অ্যাওয়ার্ড প্রদান

ঈদগাঁও মাইজপাড়া খালের অস্তিত্ব বিলীন

শীতের শুরুতেই জমে উঠেছে পিঠা বিক্রি রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি শীত আসলেই মনে হয়ে যায় শীতের নানা রকম মুখোরোচক পিঠার কথা। সন্ধ্যা নামার সাথে সাথেই হিমেল হাওয়ার প্রভাবে বেড়ে যায় শীতের তীব্রতা। শীতের শুরুতে গোধূলী বেলায় হালকা কুয়াশা নেমে আসতে না আসতেই নেত্রকোনা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় শীতে পিঠা বানানো, বেচাকেনায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন পিঠা ব্যবসায়ীরা। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, নেত্রকোনা জেলার পৌর শহরের থানারমোড়, মুক্তারপাড়া মাঠ, বড়বাজার, সাতপাই কালিবাড়ি মোড়সহ বিভিন্ন উপজেলার হাট-বাজারের মোড়ে এবং গ্রামের দোকানে মাটির চুলায় তৈরি হচ্ছে নানা ধরনের পিঠা। বেশির ভাগই চোখে পড়ে ভাপা ও চিতই পিঠা। শীত আসলেই এসব দোকান বসে। পিঠা ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এ ব্যবসায় তেমন বেশি পুঁজি লাগে না। জ্বালানি হিসেবে লাকড়ি বা খড়ি লাগে, এ ছাড়া কিছু গুড়, নারকেল ও চালের গুঁড়া দিয়েই শুরু করা যায় ব্যবসা। তারা আরও বলেন, শীত মৌসুমে ভাপা ও চিতই পিঠা বিক্রি হয় বেশি। বিকেল থেকে বেশ রাত পর্যন্ত চলে বিক্রি। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বাড়তে থাকে পিঠার দোকানগুলোতে। জেলার পৌর শহরের থানার মোড়ে ভাপা পিঠা খেতে আসা আমহোসেন বলেন, চালের গুঁড়ার সঙ্গে গুড় এবং নারিকেল মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ভাপা পিঠা। গরম গরম ভাপা পিঠার মজাই আলাদা। ভাপা পিঠা আমাদের দেশের গ্রামীণ বাংলার দেশীয় সংস্কৃতি লালন করছে। অন্যদিকে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা বেকারত্ব দূরীকরণ ও অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে। পৌর শহরের পিঠা বিক্রেতারা জানান, বেচা-বিক্রি বেশ ভালোই। সন্ধ্যায় ক্রেতাদের আগমন ঘটে অনেক, ফলে চাহিদানুযায়ী বানানো হয়ে থাকে। গরমে তিনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করলেও শীতের মৌসুমে তিনি ভাপা পিঠা ও সিদ্ধ ডিম বিক্রি করে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সুখে-শান্তিতে দিনযাপন করছেন। তারা আরও বলেন, চিতই পিঠার সঙ্গে ধনে পাতা, মরিচ, সরষে, শুঁটকি বাটা দিয়েও পিঠা বিক্রি করেন তারা। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এখন এসব পিঠার এক একটির দাম নেওয়া হয় ১০ টাকা এবং ভাপা পিঠার দাম নেওয়া হয় ১৫ টাকা। সন্ধ্যার পরে দোকানে ক্রেতাদের ভিড় থাকে অনেক বেশি। কেউ টুলে বসে কেউ বা দাঁড়িয়ে পিঠা খান। অনেকে আবার বাড়ির জন্য কাগজে করেও নিয়ে যান এসব পিঠা। এ বিষয়ে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের সিভিল সার্জন ডা. মোঃ সেলিম মিঞা জানান, পথেঘাটে অনেক পিঠার দোকান বসে। দোকানদার অবশ্যই দুহাত ধুয়ে পিঠা তৈরি করবেন। রাস্তার পাশের দোকান ঢেকে রাখা প্রয়োজন। অপরদিকে, ক্রেতারা হাত ধুয়ে পিঠা খাবেন। কখনোই বাসি ও পচা পিঠা খাওয়া উচিত নয়। এতে গ্যাস্ট্রিকসহ ডায়রিয়া হতে পারে। রিপন কান্তি গুণ ১৩/১২/২০২৩

০৬ বোতল ফেন্সিডিল সহ ০৩ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।

শ্রীবরদীতে পূজা উদযাপন পরিষদের  সংবাদ সম্মেলন