৩ মার্চ ২০২৩ , ৬:০৩:৪২ প্রিন্ট সংস্করণ
তন্ময় আহম্মেদ
ক্রাইম রিপোর্টার
ঢাকা
সোনারবাংলা বিনির্মানে স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে মোঃ রোকনুজ্জামান এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন এখন সময়ের দাবী।ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃরোকনুজ্জামান এর কর্মকান্ডে তার সৃজনশীল চিন্তাভাবনার বহিঃপ্রকাশ লক্ষণীয়।তিনি সবসময় সাধারণ জনগণের পক্ষের মানুষ হিসেবে তাদের জীবনমান উন্নয়নের চিন্তা করেন।অনেকের সামর্থ্য আছে,কিন্তু ভালো কিছু করার চিন্তা থাকে না।এক্ষেত্রে চেয়ারম্যান মোঃরোকনুজ্জামান চিন্তায় অগ্রগামী এবং কর্মে পথিকৃৎ। ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃরোকনুজ্জামান নির্বাচিত হওয়ার আগ থেকে ইউনিয়ন কে তার চিন্তা এবং কর্মের মাধ্যমে সাজাতে উদ্যোগী হয়েছেন।
বর্তমান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃরোকনুজ্জামান আধুনিক ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।উন্নত,গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক,রুচিশীল মানুষ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।ভালো মানুষের পথ আঁকাবাঁকা,চলতি পথে তাদের নতুন নতুন শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে স্থানীয় কিছু কু চক্রী মহল চেয়ারম্যান মহোদয় এর নামে মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ ছরাচ্ছে আসলে চেয়ারম্যান মহোদয় কোনো অন্যায় অত্যাচার লুট তরাজ করেনি এবং অবৈধভাবে কোন প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করেনি এবং টিআর-কাবিখা বাস্তবায়নের নামে লোপাট করেনি এমনকি জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়ার জন্যও টাকা আদায় করেনা তিনি।’স্থানীয় সাধারণ জনগণ আমাদের বলেন রাজনৈতিক কারণে চেয়রাম্যানের বিরুদ্ধে খুনসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়েছে। পরে সবই মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। বর্তমানে কিছু বিস্ফোরক মামলা বিচারাধীন তা সবাই জানে এবং স্থানীয় সাধারণ জনগণ আমাদের আরো বলেন জে চেয়ারম্যান মহোদয় এর নামে জে অবৈধ সম্পদ অর্জন নিয়ে কথা বলেছেন আসলে তা সঠিক নয় এসব অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই জানিয়ে বলেন,মোঃরোকনুজ্জামান চেয়ারম্যান হওয়ার আগে থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্য করে। সরকারকে ট্যাক্স দেয়।কুমিরা ইউনিয়ন এর সাধারণ জনগণ বলেন এর পরেও এগিয়ে চলতে হবে রামভদ্রপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃরোকনুজ্জামান তিনি খুব জনপ্রিয় ব্যাক্তি,স্থানীয় জনগণ বলেন রামভদ্রপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃরোকনুজ্জামান অত্যন্ত ভালো মানুষ,কারো কাছ থেকে কোনো কাজের বিনিময়ে টাকা পয়সা নেন না এবং গরীব দুঃখী দের সেবা থেকে শুরু করে সকল কাজ বিনামূল্য করে দেন।এভাবেই উন্নত মানবিকতা চর্চার মাধ্যমে এগিয়ে চলতে হবে সামনের দিনগুলোতেও।
প্রত্যেক ইউনিয়ন কে এরকম জনবান্ধব নীতিতে সাজানো গেলে প্রত্যেক ইউনিয়ন অপরূপ সাজে সেজে উঠবে।পরিচ্ছন্ন নগরী হিসাবে গড়ে উঠবে। বৃহত্তর পরিসরে এ চিন্তা ছড়িয়ে দিতে পারলে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে সোনার বাংলা মোঃরোকনুজ্জামান এর অক্লান্ত পরিশ্রমে প্রতিনিয়ত নতুন রুপে সেজে উঠছে রামভদ্রপুর ইউনিয়ন।আপনারা যারা আজ আদর্শিক রাজনৈতিক নেতার দৃষ্টান্ত দেখতে চান তাদের কাছে অনুসরণীয় সাধারন মানুষ এবং গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের পরম বন্ধু মোঃরোানুজ্জামান জনগনের জন্য নিজের সবটুকু ভালোবাসা ঢেলে দিয়ে তাদের মনের আশা পূরন করেন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃরোকনুজ্জামান রামভদ্রপুর ইউনিয়ন কে সুশাসনভিত্তিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের রোল মডেলে পরিনত করা শুরু করেছেন। একজন মানুষের সফল বা ব্যর্থ হওয়া তার ক্ষমতার ওপর যতটা না নির্ভর করে,তারচেয়ে বেশি তার দৃষ্টিভঙ্গীর ওপর নির্ভর করে। যারা সফল হয়,তারা সফল হওয়ার আগে থেকেই সফল মানুষের মত কার্যক্রম পরিচালনা করেন।এই বিশ্বাসই একদিন মানুষকে তার লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়। আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি অবশ্যই সফল হবেন,তবে আপনার দৈনন্দিন কার্যক্রমে,কর্মসূচিতেই তা প্রকাশ পাবে।এবং আপনি নিজেই নিজের এই দৃষ্টিভঙ্গীর সফলতা দেখে অবাক হয়ে যাবেন।
নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটানো ও কর্মী-সমর্থক-জনগণের সন্তুষ্টি অর্জন করা কুমিরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শেখ মোঃআজিজুর রহমান মহান মনীষীদের উক্তি থেকে আমাদের বলেন,
“স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো। স্বপ্ন সেটাই,যেটা তোমায় (পূরণের অদম্য ইচ্ছা) ঘুমুতে দেয় না।”
“যদি সূর্যের মতো উজ্জ্বল হতে চাও,তাহলে তোমাকেই প্রথমে সূর্যের মত পুড়তে হবে” ।’
“যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর,দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও,তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।” আপনার জন্য শুভ কামনা এবং,তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর অত্র ইউনিয়নে সত্য,ন্যায়, সুশাসন ও জবাবদিহি মূলক ইউনিয়ন পরিষদ ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছেন রামভদ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃরোকনুজ্জামান আশা করছি ভবিষ্যতের সামনের দিনগুলোতেও এভাবেই এগিয়ে যাবেন।আপনার জন্য শুভকামনা রইল